পশুকে ঔষধ প্রয়ােগ পদ্ধতি- DMINISTRATION OF DRUGS IN ANIMAL
রােগ দেহে স্থানিকভাবে, বিভিন্ন অঙ্গে, এমন কি সমগ্র দেহের প্রায় সকল তন্ত্রকে স্ত করে। তাই দেহের রােগ আক্রান্তের ধরণ অনুযায়ী ঔষধ প্রয়ােগ করতে হয় ।
আক্রান্ত স্থানে সরাসরি ঔষধ প্রয়োেগ অধিক কার্যকর হয়। পশুর বিভিন্ন রােগ ব্যধির সার জন্য বিভিন্ন ধরণের ঔষধ ব্যবহার করা হয়ে থাকে। গবাদী পশুতে ঔষধ ভযােগ বিভিন্নভাবে করতে হয়, ঔষধ প্রয়ােগ সঠিকভাবে না হলে ঔষধের কার্যকারিত ভাল হয় না। ঔষধ ব্যবহারের প্রধান প্রধান পদ্ধতিসমূহ হলঃ
১। খাওয়ানাের মাধ্যমে ঔষধ প্রয়ােগ (Administration by mouth)। ১। বহিঃদেহে লাগানাের মাধ্যমে ঔষধ প্রয়ােগ (External Application)। ৩। ইনজেকশন এর মাধ্যমে ঔষধ প্রয়ােগ (Administration by
Injection) ইনজেকশন শরীরের বিভিন্ন route-এ প্রয়ােগ করতে হয়। যথাঃ | ক) মাংস পেশীতে ইনজেকশন(Intramacular injection)।
খ) শিরায় ইনজেকশন(Intravanous injection)। গ) চামড়ার নীচে ইনজেকশন(Subcutaneous injection )। ঘ) অন্তস্তকীয় ইজেকশান(Intradermal injection)
ঙ) পেরিটোনিয়ামের ভিতর ইনজেকশান (Intraperitioneal injection) ৪। ওলানে ঔষধ প্রয়ােগ (Intramammary infusion)। ৫। যােনি/জরায়ুতে ঔষধ প্রয়ােগ (Vaginal or Intrauterine Application)। ১। ঔষধ খাওয়ানাে (Administration by mouth) ওষধ খাওয়ানাে অর্থ হলাে মুখ দিয়ে প্রয়ােগ। এ ব্যবস্থা অনেক পুরাতন । মুখের মাধ্যমে ঔষধ ব্যবহার সবচেয়ে সহজ। তরল বা পাউডার ঔষধ দানাদার খাদ্য বা পানির পরে মিশিয়ে খাওয়ানাে যায়। ঔষধ মিশানাের সময় খাবার এবং পানি কিছু কম দিতে ; যাতে পশু ঔষধ মিশ্রিত সব খাবার বা পানি খেয়ে ফেলে। বড়ি, ট্যাবলেট, বােলাস, ইত্যাদি কলার পাতায় মুড়িয়ে হাতের সাহায্যে মুখের ভিতরে ঢুকিয়ে দিয়ে। যায়। পশু সাধারনত ঔষধের দুর্গন্ধের জন্য খাদ্যের সঙ্গে খেতে চায় না তখন 'নিশ্বাশে সঙ্গে মিশিয়ে বা ট্যাবলেট হলে গুড়া করে মিশিয়ে ড্রেনচিং বােতল ।ক্যাপসুল ইত্যাদি কলার পাতায় খাওয়ানাে যায়। পশু
গরুর ঔষধ |
সাধারনত ঔষধগুলাে পানির সঙ্গে মিশতে গুড়া ওষধ (powder), সাধারনত বহি দেহের পাঞ্জাবি নমনে পশু সুকে লােমের গােড়ায় প্রতি ধরনের পাট্টার যেমন- নয়ন, এলাশটন ও পেনটিও খসে খসে লাগাতে হয়। পাউডার পানির সাথে মিলিয়ে স্নক শুনে পর বহি:দেহের হদিই চিকিৎন্ধ বহর পা যায়।
চামড়ার কোন ক্ষত এন্টিবায়েটিক মলম ও সালফেরি পাউডার ক্ষতস্থানে সরাসরি গানে যায় । প্ৰৰণ ৰা লোশন (Solution or Lotion)- একের পনুজ্জীবি পমনে বা ক্ষত চিন্তিসায়া দল বা লেশান হক প্রমাণ করা হয়।
শরীরের বাহিরে বিভিন্ন ঔষধ যেমন- সেট/স্য লণ, পটলের পানি, শ্ৰক্ৰিানি সলুশন বা মাইনে পাও, এক্সাইদ ভ্রম স্বাৰ কথা জান পরিক্ষায় বা কান্ত পার যেখানে স্পষ্টয়ায় বা মলম লারে হয়। ফর্মের হিস্মি রােগে ত্বকে বিভিন্ন ধরনের লােশনি যেমন- ক্যালামিন, মেদিনে-জায়োফার্ম লােশান অয়েল্প কয়ে হয়। মলন (Ointment)। ক্রিম (Cream) স্বলো পাৰি চিকিৎসায়,
অক্ষত চিকিতসায় এবং বিভিন্ন চর্ময়ােগের চিকিত্সায় বিন্নি ধরনের মলম বা ক্রিম যেমন ৮এক বিরাশী মলম লা ক্রিম সমন হুইটি, সালফোনামাইও মম আ ক্রিম, নিরায়েটিক মলম আ ক্রিম প্রকৃতি ত্বকে প্রয়োগ করতে হয়। লিমিমেট (I.iniment)- যখনিত কাঙ্গণে লিনিমেষ্ট জাতীয় ঔষধ যেমন: লাইকায় প্রমান ফোর্ট বা এবিসি জিনিমেন্ট আক্রান্ত স্থানে মালিশ দে মা আয়।
৩। ইনতে+পার মাগমে ঔষধ প্রয়োগ।\liministration My Injection) পবাদী পশুর হিসািয় ইনজেকশন
যাবহান্নের অরুত্ব অপরিসীম। কারণ, ঔষধের কার্যয়িতা এত কন্যার জন্য দ্রুততম মাধ্যম হল ইনকামরুশন। ইনজেকশন পদ্ধতি তরল মথ সিরিঞ্জ ও মিছিলের সাথে পশুনা দেহে বিভিন্ন উপায়ে প্রদ্যোগ করা হয়। ইনঞ্জেকশন দেওধবার পূর্বে সিরিঞ্জ ও
নিঞ্জিল ভালভাবে পরিষ্কাৰ পৰিচ্ছন্ন করে নিতে হয়। তাল ঔষধ সাসয়ি ভায়ান থেকে তুলে নিতে হয়। মাত্রা অনুযায়ী এবং উত্তর নাতীয় ঔষধক পৰিমামমত বিশুদ্ধ পানির সঙ্গে মিশিয়ে নিয়ে সবি তুলে পঙ্কর শরীরে ধিন উপায়ে প্রয়ােগ করতে হয় বলশে ঔষধ প্রয়ােগ (Intrammarntry Infusion)
মাংসপেশীতে ইনজেকশন (Intrammacular injection) পশুর যে সব স্থানে ঐচ্ছিক মাংস পেশী আছে সেসব স্থানের মাংস পেশীতে ইনজেকশন দেওয়া যায়। গবাদী পশুর যেমন-রানের মাংসে, উরুর মাংসে ও ঘাডের মাংস পেশীতে ইনজেকশন দিতে হয় মাংস পেশীতে একস্থানে ২০ মিলি এর বেশি প্রয়ােগ করা উচিত নয় । মাংস পেশীতে ইনজেকশন দিলে জ্বালা পােড়া না হওয়ার জন্য ইনজেকশন দেওয়ার স্থানে আঙ্গুল দিয়ে ঘষে দিতে হয়।
Post a Comment