মানুষের শরীলে জ্বর আসলে প্রথমে কী কী করণীয়. কপালে হাত দিয়ে শরীর পুড়ে যাচ্ছে মনে হলে জ্বর কমাতে প্যারাসিটামল খেতে পারেন। কিন্তু জ্বর ৩৮.৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস (১০১ ডিগ্রি ফারেনহাইট) বা এর নিচে হলে এখনই ওষুধ খাওয়ার প্রয়োজন নেই এবং ভয় পাওয়ার কিছু নেই। পরিবর্তে আপনি শরীরের তাপমাত্রা কমাতে কিছু ঘরোয়া প্রতিকার অনুসরণ করতে পারেন। স্পঞ্জ বাথো নিতে পারেন। বগল ও কুঁচকির মতো উচ্চ স্তরের অংশ ঠান্ডা পানিতে ভেজা স্পঞ্জ বা নরম কাপড়
গোসল করতে না চাইলে কপাল ও ঘাড়ের ওপর ঠান্ডা পানিতে ভেজা নরম কাপড় রাখলেও জ্বর কমবে। * শরীরকে শীতল করার একটি প্রক্রিয়া হচ্ছে ঘাম নিঃসরণ। তাই শরীর থেকে ঘাম ঝরিয়ে জ্বর কমানোর প্রত্যাশা অস্বাভাবিক কিছু নয়। ঘাম নিঃসরণকে উদ্দীপ্ত করতে আদা চা পান করতে পারেন। এক মগ পানিতে আধ চা চামচ আদা কুচি ঢেলে ফুটিয়ে নিন। এরপর এই পানীয়কে ছেঁকে কুসুম গরম অবস্থায় পান করুন।
জ্বর আসলে খাবারে বেশি মরিচের গুঁড়া ব্যবহার করে। ক্যাপসাইসিন মরিচের একটি প্রধান উপাদান। এটি শরীর থেকে ঘাম বের করে জ্বর কমাতে পারে।
জর্জ অ্যাওয়ার্ড হাউজ টুটা ইস্ট বিছানায় যাওয়ার আগে গরম হয়ে যাবে তারপর এক জোড়া কটন মোজাকি ঠান্ডা পানিতে ভিজিয়ে নিন। এর উপর পশুর একজোড়া শুকনো মোজা পরুন। এই প্রচেষ্টার দিকে রক্ত ছুটে যাবে পেয়ারের দিকে রক্তের আনারটি ব্যবহার করা হচ্ছে মাস্টার্ড ফবাথ চার মগ কুসুম গরম পানিতে দুই চামচ সরিষা ফিরে আসুন
জ্বরে কমলার রস এবং অন্যান্য ভিটামিন সি ভিটামিন সি ইমিউন ইনফেকশনের প্রতিবাদ করতে পারে।
জ্বরে জর্জরিত হতে পারে। তাই ৮-১২ গ্লাস পানি পান করুন
Post a Comment